বিড়াল পোষার সখ কার নেই।বিড়াল একটি শান্ত সবাবের প্রাণী।কিছু কিছু গবেষণায় দেখা গেছে বিড়াল পুষলে মানষিক এবং হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়।

 সূচিপত্র ঃ

বিড়াল পোষার উপকার

.>>

• বিড়াল পোষার ফলে বাসা বাড়িতে অশুব আত্তা আসতে পারে না।
•  বিড়াল পোষার জন্য বাসা বাড়ির ইদুর এর প্রভাব কম হয়।এতে বাড়িঘর এর আসবাপত্র ক্ষতি কম হয়।
• বিড়াল পুষলে বেশি খাবার প্রয়োজন হয় না। সল্প খাবার দিলেয় হয়। এবং অপ্রয়োজনীয় খাবার সে খেয়ে ফেলে এতে পরিবেশের জন্য ভালো হয়।
•  বিড়াল খেলা দুলা করতে পচন্দ করেন। বিড়াল পোষার ফলে শিশুরা এটার সাথে খেলা দুলা করে মজা পায়।এবং বিজ্ঞানীদের মতে শিশুরা ছোট থেকে বিড়াল ছানার প্রতি আকৃষ্ট হলে এতে এলার্জি সমস্যা দূর হয়।
• বিড়াল কে সময় করে হাটাতে হয় না এরা। একা একাই ঘুরে বেড়া।
• বিড়াল সাদারনত ১৫-২০ ঘন্টা গুমিয়ে কাটায়।
•  বিড়াল পোষা কুকুর পোষার তুলনায় অনেক ভালো।তাই বিড়ল পোষার উপকারিতা অনেক।
•  এবং ইসলামের দৃষ্টি বিড়াল পোষা জায়েজ আছে।
•  বিড়াল হলো পবিত্র প্রাণী। তাই বিড়াল পুষলে অপবত্র বা নাপাক হওয়ার সম্ভোবনা কম।

1. বিজ্ঞানীর গবেষণার মতে ২০০৮ সালে একটি জীবানু পাওয়া যায়। বিড়ালের শরীর থেকে টক্সোসাপ্লাজমা গানডি থাকে যা মানব দেহের জন্য অনেক ক্ষতি কর।

1.  বিড়াল যেমন আমাদের গুমানোর সঙ্গী তেমনি আমাদের ঘুমানের সময় বাসা বাড়িরতে ভাঙ্গচুর করে গুম নষ্ট করতে পারে।
2.  বিড়াল পুষলে আপনকে তার জন্য সময় ব্যায় করতে হবে।
3.  বিড়াল খেলা দুলা করতে পছন্দ করে তাই তার জন্য বিড়ালের সাথে খেলা দুলা করতে হবে।
4. বিড়াল বাসা বাড়ির কোনা বা চিপায় পায়খানা করতে পারে।এতে অনেক সমস্যার সমক্ষিন হতে পারেন।
5. বিড়াল অন্য সকল প্রাণী থেকে আলাদা বা সাতসল্লো জীবন যাপন করে।এতে আপনার মনের মতে করে রাখতে পরাবেন না।
6. এদের নোকে অনেক বিষাক্ত জীবাণু থাকে যা মানব দেহের জন্য অনেক ক্ষতি কর।
7.  বিড়াল পোষার জন্য অনেক টা সর্তকতার সাথে  পুষতে হবে। তার শরীরে কনো রোগ ব্যাধি আছে কি না।