অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল এখন অনেকটা সহজ হয়েছে।বিশ্ব এখন প্রযুক্তির দিক থেকে অনেকটা এগিয়ে এসেছে। বাংলাদেশের প্রযুক্তির মাত্রা অনেক টাকা এসেছে।
বাংলাদেশের সরকার ২০২১ সাল থেকে আয়কর দাখিলের প্রক্রিয়াটি ডিজিটাল করতে চলেছে। অনেকটা সুবিধা এবং লাভজনক হয়ে উঠেছে।
সুচি পত্র অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল
- আয়কর রিটার্ন কি।
- অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল এর প্রয়োজনীয়তা।
- আয়কর রিটার্ন দাখিল এর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।
- (TIN) বা প্যান কার্ড কী।
- অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সুবিধা
- অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের ভুল সংশোধন।
- আয় সম্পর্কিত তথ্য প্রদান।
- কর পরিশদের হিসাব হিসাব।
- নিয়মিত আয় কর রিটার্ন দাখিলের গুরুত্বপূর্ণ।
- উপসংহার।
আয়কর রিটার্ন কি।
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল আসলে কি। আয়কর রিটার্ন হলো একটি আনুষ্ঠানিক ডকুমেন্ট। এই ডকুমেন্টের মাধ্যমে একজন ব্যক্তি তার প্রতিষ্ঠানের আয় এবং আয় থেকে কর প্রদান সংশ্লিষ্ট পরিমাণ কি দৃপক্ষের কাছে জমা দেয়। আয়কর রিটার্ন (income tax returen)হলো আনুষ্ঠানিক একটু ডকুমেন্ট বা ফর্ম।এখান থেকে একজন করদাতা তার আয়ের আয়কর থেকে পরিমাণ এবং পরিষদের হিসাব সরকার কর্তৃক কাছে জমা দেয়।
এতে করে সরকারের আয়কর পরিচালনা করতে সহায়তা করে। এবং দেশের অর্থনৈতিক দিক টা অনেকটা প্রতি পূর্ণ হয়। আয়কর রিটনের মাধ্যমে সরকার একটি বিষয় নিশ্চিত ধারণ করে যে। দেশের জনগণ আয়কর রিটার্ন পরিশোধ করছে কিনা। আয়কর রিটার্ন এটি দেশের জন্য অনেকটা গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনের বিষয়। এটি রাজস্ব সংগ্রহের গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। অনলাইনে আয়কর রিটানের গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম।
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল এর প্রয়োজনীয়তা
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রয়োজনীয়তা অনেক।অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল অনেক সহজে করা যায়। এবং সরকারের তথ্য ও সংগ্রহের জন্য অনেকটা সুবিধা হয়।এবং আয়কর প্রদানকারীদের জটিলতা ও ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয় না। এখন প্রযুক্তির মানটা বাড়ায় অনলাইন এর মাধ্যমে অনেক কিছু করা যায়। অনলাইনে অনেক সুবিধা থাকায় কর রিটার্ন দাখিলের জন্য অনেকটা সুবিধা জনক হয়ে উঠেছে।
আরো পরুন ঃ অনলাইনে সহজ উপায়ে টাকা আয় করার জন্য ব্লগিং।
অনলাইনে আয় করে রিটার্ন দাখিলের আরো একটি সুবিধা হল এটি সমাজ সাশ্রয়ী করে।এবং আয়কর রিটার্নের জন্য কোন অফিসে গিয়ে ফাইল জমা দিতে হয় না। অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কম হয়। আগে মানুষদের আয়কর রিটার্ন ফরম জমা দিতে শারীরিক ভাবে আয় কর রিটার্ন অফিসে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতে হতো। আর এখন অনলাইনের মাধ্যমে হাতে থাকা মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ এর মাধ্যমে যেকোনো সময় আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারে অনেক সহজেই।
আয়কর রিটার্ন দাখিল এর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।
আয়কর রিটার্ন দাখিল এর জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো হলোঃ
- জাতীয় পরিচয় পত্র (NID)
- প্যান কার্ড (TIN)
- ইনকাম সিলিপ।
- ট্যাক্স পেমেন্টের রেকর্ড।
- ব্যাংক সিস্টেম।
- ব্যয় সংক্রান্ত রেকর্ড
- আয় সম্পর্কিত তথ্য ও তথ্য অনুযায়ী আয়।
- ব্যাস্ক স্টেটমেন্ট।
- অন্যান্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট যেমনঃশেয়ার, সম্পত্তি ইত্যাদি।
এই রিটার্ন গুলো সঠিকভাবে জমা দিতে পারলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করা অনেকটা সহজ হবে। এবং আয় কর কর্তৃপক্ষের কাছে কনো সমস্যা হবে না।
(TIN) বা প্যান কার্ড কী।
TIN(Taxpayers Identification Number) বা প্যান কার্ড হলো একটি একক শনাক্তকরণ নাম্বার যা সরকার প্রদান করে থাকে। এটি হাইকোর্ট রিটার্ন দাখিলের জন্য অপরিহার্য। (TIN) বা প্যান কার্ড হলো একটি আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার। যা একজন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের আয়কর সংক্রান্ত কার্যক্রমকে সুনির্দিষ্ট করে। এটি আয়কর বিভাগ দ্বারা প্রদান করা হয়।এবং এটির মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানের সমস্ত লেনদেন ও আয়কর পর্যবেক্ষণ করা হয়।
TIN এর প্রয়োজনীয়তা।
- আয়কর দাখিল : (TIN) ছাড়া আয়কর রিটার্ন দাখিল করা সম্ভব না।
- বিভিন্ন আর্থিক কার্যক্রম :ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য, গাড়ি কেনার জন্য, সরকারি ও বেসরকারি লেনা দেনার জন্য (TIN) এর প্রয়োজন হয়।
- সরকারি সেবা গ্রহণের জন্য:সরকারি বিভিন্ন ভাতা এবং সরকারি অনেক কাজের জন্য (TIN) এর প্রয়োজন হয়।
(TIN) এর প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।
- জাতীয় পরিচয় পত্র (NID)
- পাসপোর্ট (যদি পাসপোর্ট থাকে)
- জন্ম নিবন্ধন বা সনদ পত্র(যদি ১৮ বছরের নিচে হয়)
PAN(permanent account Number)কার্ড কি।
PAN কার্ড টি ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করতে সহায়তা করে।এবং এর মাধ্যে সমস্ত আয়কর সংক্রান্ত লেনা দেনা পর্যবেক্ষণ করা যায়। PAN কার্ড টি ভারতে একটি অপরিহার্য ডকুমেন্ট। PAN কার্ড টি ব্যক্তিগত এবং ব্যবসা পরিচালনার জন্য অপরিহার্য।
PAN কার্ডের প্রয়োজনীয়তা।
- আয়কর রিটার্ন দাখিল :PAN কার্ডটি ছাড়া আয়কর রিটার্ন দাখিল করা সম্ভব না।
- বিভিন্ন আর্থিক লেনদেনের জন্য :বড় অংকের লেনদেন এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলা। মার্কেটে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করা ডিপোজিট করার জন্য PAN কার্ডের প্রয়োজন।
- বাণিজ্যিক লেনদেনের জন্য : বাণিজ্যের বিনিয়োগ আর্থিক লেনা দেনার জন্য PAN কার্ডের প্রয়োজন হয়।
PAN কার্ডের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট।
- জাতীয় পরিচয় পত্র বা পাসপোর্ট
- এক কপি ছবি
- আয়কর রিটার্ন
- আয়কর রিটার্ন দাখিল এর সুবিধা।
- অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সুবিধা অনেক।
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সুবিধা
২০২১ সাল থেকে সরকার আয়কর রিটার্ন ডিজিটাল ভাবে করে দিয়েছে। এর জন্য অনলাইনে সুবিধা অনেক।সময় মতো আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে আইন গত অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। অনলাইনে আয়কর রিটার্নের সুবিধা অনেক বেশি। অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে যে সুবিধা গুলো পাবেন।
- দ্রুত প্রতিক্রিয়া।
- ভুল কম হওয়ার সম্ভাবনা।
- সময় মত তথ্য প্রধান।
- ব্যবসায়ের সুবিধা।
- আয়কর নির্ধারণের সুবিধা।
- আর্থিক শৃঙ্খলা।
- ট্যাক্স রিফান্ড পাওয়ার সুবিধা।
অনলাইনে আয়কর রিটার্ন করলে উপরোক্ত বিষয়ে বিষয়গুলোর মাধ্যমে আপনি আয়কর রিটার্ন থাকলে সুবিধা পাবেন । অনলাইনে আয় করে রিটার্ন বাতিল করলে দ্রুত সময়ের মাধ্যমে আই কল রিটার্ন দাখিল করা যায়। এতে ব্যবসায়ের অনেক সুবিধা হয়। অনলাইনের মাধ্যমে আয়কর রিটার্ন করলে আর্থিক সচ্ছলতা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আরো পরুন ঃ অনলাইনে পণ্য বিক্রি করে টাকা আয়(online products sales)
অনলাইনের মাধ্যমে আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে ট্যাক্স রিফান্ড পাওয়ার সুবিধা অনেক বেশি। অনলাইনের মাধ্যমে আই কল রিটার্ন দাখিল করলে সময় মত অনেক তথ্য প্রদান করা যায়। এবং এতে ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে।
অনলাইনের মাধ্যমে রিটার্ন দাখিলে যদি কোন ভুল হয়। তাহলে অনেক কম সময়ের মাধ্যমে তা সংশোধন করা যায় অনলাইনের মাধ্যমে। অনলাইনে মাধ্যমে রিটার্ন দাখিলের জমা দেওয়া রিটার্নের কোন সমস্যা থাকে।তাহলে আপনি আয়কর বিভাগের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সংশোধন করতে পারে। আয়কর রিটার্ন দেখলে ভুল সংশোধনের জন্য সংশোধনীয় রিটার্ন দাখিল করতে হবে।অনলাইনে রিটার্ন দাখিলের যে ভুলগুলো হয়।
- আয়ের পরিমাণ ভুল লেখা।
- খরচ ছুটির পরিমাণ বেশি রাখা।
- ট্যাক্স ও ক্রিডিট ভুল।
- বয়স বা অবস্থার ভুল তথ্য দেওয়া।
- ব্যক্তিগত তথ্য ভুল দেওয়া।
- সংশোধনীয় রিটার্ন দাখিলের প্রক্রিয়া।
সংশোধনের রিটার্ন দাখিলের মাধ্যমে আপনি আপনার রিটার্ন দাখিলের ভুল সংশোধন করতে পারেন। এটি আইনগত অনুমোদিত সংশোধনীয় লিস্ট। এখানে আপনি আপনার রিটার্ন দাখিলের ভুল গুলো সংশোধন করতে পারবে। রিটার্ন দাখিলের সব ভুল সংশোধনের জন্য যা করতে হবে।
- লগ ইন করুন :প্রথমে আপনার রিটার্ন দাখিলের বিভাগীয় ওয়েবসাইটে TIN বা user id বা password দিয়ে লগ ইন করতে হবে।
- রিটার্ন সংশোধন করুন :রিটার্ন সংশোধনের জন্য সঠিক এবং ভুল তথ্য গুলো চিহ্নিত করে। রিটার্ন সংশোধনের ফর্মটি সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করুন।
- নির্ধারণ করুন Revised Return :পুরনো রিটার্নটির সংশোধন করতে revised return ক্লিক করুন।
- অধিকারী মন্তব্য করুন:সংশোধনীয় রিটার্নে প্রাসঙ্গিক ও কারণ উল্লেখ করুন কেন আপনি সংশোধন করতে চান।
- সাবমিট করুন :সংশোধনীয় রিটার্ন ফরমটি আয়কর কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দিন।
আয় সম্পর্কিত তথ্য প্রদান।
আপনার বার্ষিক আয়ের সম্পর্কিত তথ্য প্রদান করতে হবে। আপনি বাৎসরিক কত টাকা আয় করেন এবং কত টাকা ব্যয় করেন। এবং আয় গুলো কিভাবে করে থাকেন সেই বিষয়ে তথ্য প্রদান করতে হবে। আয়কর ও রিটার্ন কর্তৃপক্ষের কাছে। যে যে বিষয় সম্পর্কিত তথ্য প্রদান করতে পারবেন। বেতন, ব্যবসা, জমির ভাড়া ইত্যাদি। এই সকল আয়ের বিষয়ে তথ্য প্রদান করতে হবে।
সঠিক তথ্য প্রদানের মাধ্যমে আপনার আয় কর রিটার্ন কর্তৃপক্ষকে সাহায্য করুন। আয়কর রিটার্ন দাখিলের করপরিষদ করতে হয় সময় মতো।আপনার বাৎসরিক কর যত সময় পরিশোধ করতে হবে। না হলে আপনার রিটার্ন দাখিলে জরি পানা হতে হতে পারে।আয়কর সম্পর্ক তথ্য প্রদান করলে আপনার অনেকটা সুবিধা এবং লাভ হবে।
কর পরিশদের হিসাব হিসাব।
আপনার আয় থেকে কর কতটুকু পরিশোধ করেছেন সে বিষয়ে হিসাব রাখতে হবে। এছাড়াও কর সাশ্রয়ের অনেক উপায় রয়েছে। এই উপায়গুলো মানলে আপনার কর অনেকটা সাশ্রয় হবে। প্রনোদনা, ইনভেস্টমেন্ট , করটেক্স, ট্যাক্স ক্রেডিট ইত্যাদি। এগুলোর মাধ্যমে আপনার কর এর হিসাব রাখতে পারেন। কর পরিষদ করাটা আইন গত এবং বাধ্যতামূলক।
আরো পরুন ঃ ফেসবুক মার্কেটপ্লেস বা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (sociel mediya markating)
আপনি যদি সঠিক সময়ে কর পরিশোধ না করতে পারেন। তাহলে আপনার জরিমানা বা আইনগত কোন সমস্যা হতে পারে। তাই নিয়ম হলো সঠিক সময়ে কর পরিশোধ করা। এবং কর পরিষদের হিসাবটা সঠিকভাবে রাখা। আপনি কখন কখন কর পরিষদ করেছেন সে বিষয়ে ভালোভাবে হিসাব রাখতে হবে।
নিয়মিত আয় কর রিটার্ন দাখিলের গুরুত্বপূর্ণ
নিয়মিত আয়কর রিটার্ন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনার ব্যবসায় এবং আর্থিক স্বার্থের জন্য অপরিহার্য। নিয়মিত আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে আপনি আর্থিক স্বচ্ছলতা এবং আইনগত নিরাপত্তা পাবেন। বাংলাদেশের কর এবং আইনগত হিসাবে প্রতি আয়ের উৎস থেকে কর যোগ্য আয় এর পরিমাণ নির্ধারণ। এবং কর রিটার্নের মাধ্যমে সরকারকে জানানো। আইনগত বাধ্যতামূলক কাজ।
সময় মত আয়কর রিটার্ন পরিশোধ না করলে আইন গত মামলা সুদ এবংজরিপানা আরোপ হতে পারে। নিয়মিত আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে আইনগত মামলা এড়িয়ে চলতে পারবেন। নিয়মিত আয়কর দাখিল করলে ট্যাক্স রিফান্ড পাওয়ার সুযোগ থাকে। নিয়মিত আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে আর্থিক শৃঙ্খলা বজায় থাকে। নিয়মিত আয়কর রিটার্নের মাধ্যমে নির্ভুল হিসাব নিকাশ করতে পারবেন।
নিয়মিত আয়কর রিটার্ন দাখিল করলে আপনি ভবিষ্যতের আয় কর পরিষদ এবং আর্থিক কার্যক্রম সম্পর্কে আগাম প্রস্তুতি নিতে পারবেন। এটি আপনাকে ভবিষ্যতে আর্থিক সংকট আইনি ঝামেলা থেকে রক্ষা করবে। এর জন্যই বলা যায় নিয়মিত আয়কর রিটার্ন দাখিলের গুরুত্ব অনেকটাই বেশি।
উপসংহার
নিয়মিত আয়কর দাখিল শুধুমাত্র আইন গত জামিলার জন্যই নয়। এটি আপনার আর্থিক সচ্ছলতা ক্ষেত্রে অনেকটা ভূমিকা পালন করে। অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের প্রক্রিয়ায় এখন অনেকটা সহজ। সহজ ও সুবিধাজনক হয়ে উঠেছে। এটি পেতে সহায়ক হিসেবে কাজ করছে এই -ট্যাক্স সিস্টেম। যা করদাতাদের অনেক সুবিধা প্রদান করে থাকে। এবং এ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আপনি সহজে আয়কর রিটার্ন জমা দিতে পারেন।
অনলাইনের মাধ্যমে আয়কর রিটার্ন দাখিল শুধু সময় সাশ্রয় নয়। এটি আপনার আর্থিক সচ্ছলতা এবং আইনগত মামলা থেকে রক্ষা করে থাকে। অনলাইনের মাধ্যমে করার মাধ্যম হলো ভুল সংশোধন করা। আপনি যদি নির্দিষ্ট সময়ে আয়কর জমা দেন তাহলে কর্পোরেট জরিমানা বিভিন্ন মামলার ঝামেলা থেকে মুক্তি পাবেন। এবং আপনার ভবিষ্যতের অর্থের সংকট থেকে মুক্তি পাবেন।অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।আশা করি আপনাদের এই পোষ্টের মাধ্যমে অনলাইনে আয়কর দাখিল সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝাতে পেরেছি।
আমাদের এই ওয়েবসাইটে অনলাইনে বিষয়ে নতুন নতুন আর্টিকেল লিখে থাকি। তাই অনলাইন বিষয়ে কোন তথ্য জানার থাকলে। আমাদের ওয়েবসাইটটি এখন থেকে ফলো করতে থাকুন। যে কোন প্রয়োজনে বা যোগাযোগ করার জন্য । আমাদের ওয়েবসাইটের যোগাযোগ পেজে কল বা এসএমএস করতে পারেন। ধন্যবাদ
আই এনটি আইটি সাইডর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url