রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা

রসুন একটি প্রকৃতিক সম্পদ। রসুন আমাদের মানবদেহের জন্য খুবই উপকারী। এই রসুন কে ইংরেজি ভাষায় ভাষায় বলা হয় (Garlic).এবং বৈজ্ঞানিক ভাষায়  আর একটা নামে ডাকা হয় অ্যালিয়াম স্যাটিভাম।(allium sativum).এটি লোক সমাজে খুব পরিচিত একটি উদ্ভিদ।

রসুনের-উপকারিতা-ও-অপকারিতা


এটি হাজার হাজার বছর ধরে প্রাকৃতিকভাবে ঔষধি কাজে ব্যবহৃত হয়ে আচ্ছে।রসুনের ভিতর অনেক উপকারী উপাদান আছে যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী হতে পারে। এর সঙ্গে কিছু অপকারিত আছে যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। 

সুচি পত্র রসুনের উপকারিতা ও অপকারিতা

রসুনের ৯ টি উপকারিতা। 

রসুন হলো ওষুধী উদ্ভিদ। যা আমাদের দেহের জন্য খুবই উপকারি। চলুন এবার জানা যাক মানবদের জন্য কি কি উপকার করে রসুন।

  1. হৃদরোগ ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে রসুন। 
  2. এন্টিবায়োটিক অ্যান্টিফাঙ্গাল গুন।
  3. ইমিউল সিস্টেম শক্তিশালী করনে রসুন।
  4. ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের উন্নতির জন্য রসুন
  5. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের রসুন। 
  6. ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য রসুন। 
  7. মাথার ব্রেন ফাংশন উন্নতির জন্য রসুন। 
  8. ওজন কমানোর জন্য রসুন। 
  9. ত্বকের ছাপ ও বয়সের সাপ কমানোর জন্য রসুন। 

হৃদরোগ ও রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ। 

রসুনের উপকারের মধ্যে অন্যতম একটি গুণ হলো  হৃদরোগ ও রক্ত নিয়ন্ত্রণ করা। এবং মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা। রসুনের ভিতর অ্যালিসিন নামক উপাদান থাকে।যা রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে। রসুনের ভিতর থাকা এই উপাদানটি মানবদেহের রক্তনালী প্রসারিত করতে সাহায্য করে। যার ফলে মানব দেহের রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।একটি মানুষ নিয়মিত রসুন খেলে রক্তের কোলেস্টেরল এর স্তর ও কমে যায়।
এতে মানুষের হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়। অতি গবেষণা এবং বিজ্ঞানীদের মতে বলা যায় যে রসুন মানব দেহের উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকারী ভূমিকা পালন করে। এতে বলা যায় যে প্রতিনিয়ত নিয়ম করে রসুন খেলে হৃদরোগ ও রক্তচাপ অনেকটা নিয়ন্ত্রণ হবে। 

অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টিফাঙ্গাল এর গুন।

রসুনের ভিতরে রয়েছে অ্যালিসিন যা একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক। যার শরীরের বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস, ফাঙ্গাসের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ গড়ে তোলে। বিশেষ গবেষণায় দেখা গেছে যে রসুন একটি ব্যাকটেরিয়া থাকে। এই ব্যাকটেরিয়ার গুলোর মধ্যে রয়েছে ই.কোলাই স্টেফাইলোকক্কাস,এবং সালমোলেনা কে ধ্বংস করতে পারে। 
\
রসুন শরীরের বিভিন্ন ইনফেকশন ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরের ফাঙ্গাস ইনফেকশনে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। যেমন ফুট ফাঙ্গাস এর জন্য অনেক কার্যকারী ভূমিকা পালন করে থাকে।এই থেকে বলা যায় যে শরীরের জন্য উপকারী একটি উপাদান হলো রসুন। রসুন আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য খুবই উপকারী। 

ইমিউল সিস্টেম শক্তিশালী করনে রসুন।

রসুন আমাদের শরীরের ইমিউল সিস্টেম কে শক্তিশালী অনেক ভালো কাজ করে থাকে।এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এবং বিভিন্ন সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে কাজ করতে সাহায্য করে।এবং শরীরকে রোগ প্রতিরোধ থেকে বাচায়।রসুনে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের গ্রহণের জন্য। এটি শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এর মাত্রা কমাতে অনেক টা সাহায্য করে। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটা বৃদ্ধি করে দেয়। 

এতে শরীরের রোগ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম হয়। আমাদের শরীরকে সুস্থ সাবল রাখতে সাহায্য করে। তাই বলা যায় শরীরের এবং আমাদের মানব দেহের রোগ প্রতিরোধের জন্য রসুনের গুরুত্ব অপরিসীম। তাই বলা যায় আমাদের খাবার তালিকা রসুনের ভূমিকাটা অনেকটা বেশি। রসুন খাওয়ার ফলে আমাদের শরীর এবং সুস্বাস্থ্যের জন্য অনেকটা উপকারী একটি উদ্ভিদ। রসুন রোগ প্রতিরোধের জন্য একটি শক্তিশালী বুস্টার খাদ্য। 

ডাূইজেস্টিভ সিস্টেমের উন্নতির জন্য রসুন।

রসুন পচনতন্ত্রের জন্য অনেক উপকারী। রসুন পাচন প্রক্রিয়াকে সহায়তা করে। রসুন আমাদের শরীরের গ্যাস এবং কোষ্ঠকাঠিন্য হজম শক্তি বৃদ্ধি এবং গ্যাস্টিক কমাতে অনেক সাহায্য করে। আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধের জন্য অনেকটা সাহায্য করে।রসুনে আছে ফাইবার। এই ফাইবার হজম প্রক্রিয়াকে অনেকটা উন্নত করতে সাহায্য করে। এতে করে শরীরের গ্যাস্টিক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়।
এটি প্রোবায়োটিক হওয়ার ফলে। যা পরিপাকতন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে। পচনতন্ত্রের জন্য অনেকটা উপকারী একটি উপাদান।যার ফলে শরীরের গ্যাস্ট্রিক কোষ্ঠকাঠিন্য হজম শক্তি অনেক গুনে বৃদ্ধি পায়। এতে শরীরে বদহজ কষ্ট কাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়। এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য রসুন।

ডায়াবেটিস নিয়তের জন্য রসুনের উপকারিতা অনেকটা বেশি। রসুনে অনেকগুলো উপাদান আছে।সেগুলো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য অনেক উপকারী কাজ করে। অনেক গবেষণার পরে প্রমাণিত হয়েছে যে, রসুনের রক্তের গ্লুকোজ  এর স্তর কমাতে সহায়ক করে।তবে ডায়াবেটিস রোগীদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য রসুনের ব্যবহার করার ক্ষেত্রে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করাই ভালো।
 
ডায়াবেটিস-নিয়ন্ত্রণের-জন্য-রসুন।

এক্ষেত্রে আপনাদের অনেকটা উপকারী হতে পারে। রসুন ইনসুলিনের মাত্রা বাড়াতে অনেকটা সাহায্য করে এর ফলে শরীরের ডায়াবেটিসটা অনেকটা নিয়ন্ত্রণ থাকে। তবে রসুন সেবন করার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করাই ভালো। এতে ডাক্তারের পরামর্শ নিলে আপনার ডায়াবেটিস টা নিয়ন্ত্রণে আসছে কিনা তা ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। 

ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য রসুন। 

রসুন আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এর জন্য শরীর সুস্থ এবং শাবল বজায় থাকে।ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য রসুনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ রসুনের রয়েছে অ্যালিসিন যা ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধির বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। এতে শরীর থেকে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়। বিশেষ করে এটি পেট,স্তন, পোস্টেট,এবং ব্লাড ক্যান্সার। ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

কিছু কিছু গবেষণায় দেখা গেছে। যে প্রতিনিয়ত রসুন সেবন করলে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়।ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি ক্যান্সার হলে মানুষ বাসার সম্ভাবনা অনেকটা কমে যায়। তাই শরীরে ক্যান্সার হওয়ার আগে থেকেই প্রতিনিয়ত রসুন সেবন করতে থাকুন। এতে শরীরের ক্যান্সারের ঝুকি অনেকটা কমে যাবে। প্রতিনিয়ত রসুন সেবন করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক গুণে ভিত্তি পাবে। 

মাথার ব্রেন ফাংশন উন্নতির জন্য রসুন। 

মাথার ব্রেন ফাংশন উন্নতির জন্য রসুনের উপকারিতা অনেকটা বেশি। প্রতিনিয়ত রসুন সেবন করলে মাথার ব্রেন ফাংশনের অনেকটা উন্নতি ঘটবে। কারণ রসুনে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট গুনে সমৃদ্ধ। যা মস্তিষ্কের কোষ গুলোকে আক্রমণকারী মুক্ত রেডিক্যালস থেকে রক্ষা করে। এবং মস্তিষ্কের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে দেয়।এতে মস্তিষ্কপ্রভা ফ্রেন্ড ফাংশন সুন্দর এবং সফলভাবে কাজ করে।

এবং ব্রেন ফাংশনের আলঝেইমার্স পারকিসন্স রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। 

ওজন কমানোর জন্য রসুন। 

ওজন কমানোর জন্য রসুনের উপকারিতা অনেকটা বেশি। রসুনে অনেক উপাদান থাকে এই উপাদান গুলোর মধ্যে কিছু কিছু উপাদান পেটের চর্বি কমাতে অনেকটা সহায়ক।এটি শরীরের মোটাবলিজম বাড়ায় এবং শরীরের অ্যানাবলিক শক্তি কে শক্তিশালী করে।এবং অনেক গবেষণার মাধ্যমে গবেষণা করে দেখা গেছে যে প্রতিনিয়ত রসুন সেবন করলে শরীর থেকে অনেকটা চর্বি কমে যাবে।প্রতিদিন রসুন সেবন করলে শরীর এর অতিরিক্ত চর্বি বা মেদ অনেকটা কমে যাবে।
এবং শরীরের ওজন অনেকটা হ্রাস পাবে। এতে শরীররে ওজন নিয়ন্ত্রণ থাকবে। শরীর সুস্থ এবং সাবল থাকবে।অতিরিক্ত মেদ ও ভরি হওয়ার সম্ভব না অনেক টা কমে যাবে।

ত্বকের ছাপ এবং বয়সের ছাপের জন্য রসুন। 

রসুনে অনেক গুনাগুন উপাদান থাকায়। রসুন প্রতিনিয়ত সেবন করার ফলে ত্বকের ছাপ এবং বয়সের ছাপ অনেক টা কমে যায়।রসুনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর গুণ এর মাত্রা অনেক টা বেশি থাকায়। এটি ত্বকে অনেকটা উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যবান রাখতে সাহায্য করে।ত্বকের রং এবং বয়সের ছাপ কমাতে অনেকটা সাহায্য করে।

ত্বকের-ছাপ-এবং-বয়সের-ছাপের-জন্য-রসুন।

এবং ত্বককে মলিন উজ্জল স্বাস্থবান বজায় রাখতে সাহায্য করে। রসুন এ আরো অনেক উপাদান রয়েছে। এই উপাদান গুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক কিছু উপাদান আছে।প্রকৃতিক উপাদান গুলোর মধ্যে প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক, আন্টি  ইনফ্ল্যামিটারি গুন ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা পিম্পল, ব্রণ, ও ত্বকের ইনফেকশন কমাতে সাহায্য করে। প্রতিনিয়ত বাপ প্রতিদিন রসূল সেবন করলে বয়সের ছাপ এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি অনেকটা বেড়ে যায়।

প্রতিনিয়ত বা প্রতিদিন রসুন সেবনের ফলে ত্বকের ছাপ এবং বয়সের ছাপ দূর করার জন্য অনেক সাহায্য করে। 

রসুন খাওয়ার অপকারিতা। 

রসুন এ পর্যাপ্ত পরিমাণে উপকারিতা থাকলেও। অতিরিক্ত রসুন সেবনের ফলে অনেক ক্ষতি এবং ক্ষতি সম্মুখীন হতে পারে। অতিরিক্ত রসুন সেবনে শরীরের যে সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে।সে সমস্যাগুলো হলোঃ

গ্যাস্টিক বা অ্যাসিডিট। 

অতিরিক্ত রসুন সেবনের ফলে পেটের ভিতর গ্যাস্ট্রিকের   বা অ্যাসিডিট সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে খালি পেটে রসুন খেলে এই সমস্যা গুলো বেশি দেখা দিতে পারে। কারণ এটি পেটের অস্বস্তি,অ্যাসিড  রিফ্লাক্স, বা অন্তের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।তাই অতিরিক্ত রসুন সেবন থেকে বিরত থাকাই ভালো। এতে শরীরের অঙ্গ পতঙ্গের কোন সমস্যা দেখা দিবে না। অতিরিক্ত কোন জিনিসই ভালো নয়। পরিমিত ও স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে রসুন সেবন করাই ভালো। 

মুখে দুর্গন্ধ। 


অতিরিক্ত রসুন সেবনের ফলে মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হতে পারে। রসুনের বিষেস একটি অপকারিতা হলো শক্তিশালী দুর্গন্ধ। এই মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি করার ফলে মানুষকে অস্বস্থিতে ফেলতে পারে। এতে করে লোক সমাজের মাঝে চলা অনেক টা কষ্ট সাধ্য হয়ে ওঠে। 

অ্যালার্জি ও ত্বকের সমস্যা। 

অতিরিক্ত রসুন সেবনে ফলে অ্যালার্জি ও ত্বকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক মানুষের রসুনের অ্যালার্জি থাকতে পারে। অ্যালার্জিজনিত কোন সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী রসুন সেবন করা উচিত। কারণ রসুন সেবনে অ্যালার্জি বা ত্বকের সমস্যা হতে পারে। যদি কোন ব্যক্তি রসুন সেবনের পর তকে বা শরীরে চুলকানি অনুভব হয়। তাহলে বুঝতে হবে তার অ্যালার্জিজনিত সমস্যা আছে। তার জন্য রসুন সেবন থেকে বিরত থাকাই ভালো।
 এছাড়া রসুনের আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে সেগুলো হলোঃ
  • রক্তক্ষরণ বা অস্ত্রোপচার সমস্যা। 
  • প্রসাবের পূর্বের সমস্যা ।
  • মাথাব্যথা।
  • পেটের সমস্যা।

উপসংহার 

রসুন হলো একটি শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। রসুন প্রতিদিন নিয়মিত সেবন করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এবং শরীরের ক্যান্সারও ব্রেন ফাংশন, ওজন নিয়ন্ত্রণ, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ, ইমিউল সিস্টেম শক্তিশালী করনে,ডাইজেস্টিভ সিস্টেমের উন্নতির জন্য,এন্টিবায়োটিক অ্যান্টিফাঙ্গাল,ত্বকের ছাপ ও বয়সের ছাপ, এবং হৃদরোগের জন্য অনেক উপকারী। এছাড়াও অতিরিক্ত রসুন সেবনের কিছু অপকারিতা রয়েছে। 

যেমনঃপেটের ব্যথা, মাথাব্যথা,প্রসাবের পূর্বে সমস্যা, এলার্জির সমস্যা, এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এর জন্যই রসুন উপকারী হলেও কিছু টা অপকারি তা আছে।রসুন সেবনে সুষম ভাবে করতে হবে। এতে করে স্বাস্থ্যের জন্য যে উপকারিতা দিকগুলো সেগুলো পাওয়া যাবে। এবং অপকারিতা দিকগুলো এড়িয়ে চলা যাবে।আশা করি রসুন সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। 

আমাদের এই ওয়েবসাইটে এ সকল খাদ্য তালিকা নিয়ে নতুন নতুন আর্টিকেল লেখা হয়। তাই নতুন নতুন বিষয়ে পোস্ট পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি এখন থেকে ফলো করতে থাকুন। যে কোন তথ্য বিষয়ে বা স্বাস্থ্য বিষয়ে সরাসরি জানার জন্য। আমাদের ওয়েবসাইটে যোগাযোগ পেজে কল বা এসএমএস করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • muhied00.com
    muhied00.com ২১ নভেম্বর, ২০২৪ এ ৩:০৬ PM

    nice good job

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আই এনটি আইটি সাইডর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url